THE 5-SECOND TRICK FOR পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The 5-Second Trick For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The 5-Second Trick For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পঠন করবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকের সহযোগিতা “ক্রিয়েটিভিটি গার্ডেনিং” সর্বদা কার্ম করে। গাছই আমাদের একমাত্র সম্পদ যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত করতে পারে, বাঁচিয়ে রাখতে পারে। নিঃস্বার্থে গাছ ভালবাসুন, সকলকে গাছ লাগাতে উৎসাহিত করুন।

সারি ফসল চাষে ইন-লাইন ড্রিপ টেপের ব্যবহার

ছাদ বাগান কিংবা যে কোন বাগানে পানি দেওয়ার সহজ সিস্টেম



Your browser isn’t supported any more. Update it to have the most effective YouTube experience and our newest options. Find out more

[আরও পড়ুন: ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ প্রদ্ধতি এবং রোগ-বালাই ও পরিচর্যা]

ড্রাগন ফলে প্রতি ১০০ গ্রামে যে উপাদান গুলো থাকে।

ভারতবর্ষে সবচেয়ে বেশি ড্রগন গাছের চাষ করা হয় মহারাষ্ট্র, গুজরাট এবং রাজস্থানের কিছু এলাকায়। একই সময়ে, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলিতে প্রচুর সংখ্যক ড্রাগন ফলের চাষ করা হতো। তবে বর্তমানে ড্রাগন ফলের জনপ্রিয়তার কারনে সব স্থানেই এই ফলের চাষ করা হচ্ছে।

লবণাক্ত জমিতে মরুভূমির সাম্মাম চাষে সফল সোহেল

কোন গাছই অতিরিক্ত জল পছন্দ করেনা। তাই জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা উন্ন্যতি করতে হবে, তা না হলে গাছের গোড়া এবং শিকড় পঁচে যাবার সম্ভবনা থাকে।এজন্য টবের নিচে অধিক ছিদ্র করে দেওয়া ভালো।

উপরোক্ত এই উপকারিতাগুলো ছিল ড্রগন ফলের। এছাড়াও রয়েছে আরো প্রচুর উপকারিতা যা একজন ব্যক্তি ড্রগন ফল খাওয়ার মাধমে উক্ত সুবিধা ছাড়াও আরো অনেক সুবিধা পেতে পারে।

৩. গরমে শুরু থেকে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে কোকোপিট, গাছের ছাল এবং কম্পোস্টের মালচ গাছের গোড়ায় দিতে হবে।

পরিচর্যা : চারা লাগানোর পর খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ ড্রাগন ফল গাছ বেঁধে দিতে হবে। কেননা ড্রাগনের গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তিনটি পদ্ধতিতে খুঁটি দিয়ে গাছটি সাপোর্ট দিতে হয়।

বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত। এই কৃষি কাজের ক্ষেত্রে পানির ব্যাবহার কার্যকারি। বাংলাদেশে কিছু অঞ্চল আছে উচুঢালু ভূমি, এরকম ভূমিতে পানি দেয়া নিয়ে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আমাদের দেশের কৃষক ভাইদের। আবার যেসব অঞ্চলের মাটি লাল গ্রিস্মকালীন সময়ে অই সকল অঞ্চলের মাটি রৌদ্রের তাপে শুকিয়ে যায়, অন্যান্য অঞ্চলের মাটির থেকে বেশি পরিমান শক্ত হয়ে যায়, যার কারনে বার বার পানি ব্যাবহার করতে সমস্যায় পড়ে যেতে হয়। ফলন বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত পানি ব্যাবহার এর কোন বিকল্প নেই। এমনকি উপরোক্ত সমস্যা বা মাঠে পানির ব্যাবহার করার জন্য যে সকল সমস্যার কারনে পরিমান মত পানি ব্যবহার না করায় অনেক ফলন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে,গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, যা কৃষকদের ভোগান্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।

Report this page